এছাড়াও মাদাগাস্কারে রয়েছে পাথুরে বন, স্যালোন বন, টিসিনজি নামক বৃক্ষের বন, মাদাগাস্কারে প্রাণীর মধ্যে রয়েছে বিরল প্রজাতির ইন্ডি, লিমুর, বানর, হনুমান, শিম্পাঞ্জি, বাঘ, শিয়াল, হরিণ ও নাম না জানা হাজারও প্রাণী।
আরেকটি বিষয় হলো মাদাগাস্কারের বাড়িঘরগুলো পাহাড় কেটে তৈরি বিধায় ছোট ছোট, দূর থেকে দেখতে দ্বীপের মতো মনে হয়। স্থাপত্য শিল্পের দিকে তাকালে দেখা যায়, মাদাগাস্কারের মোড়ে মোড়ে রয়েছে অসংখ্য প্রাচীন স্থাপত্য। এ থেকে বোঝা যায়, জাতি হিসেবে মালাগাছিরা স্থাপত্যবিদ্যায় পারদর্শী ছিল। পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন দেশটি নিয়ে আমার অনেক আগ্রহ 😊।
পৃথিবীতে আসলেই রহস্যের কোনো শেষ নেই। এক দিকে অভাব আর অন্য দিকে প্রকৃতি প্রদত্ত লীলা।আবার অর্থের প্রাচুর্যতা থাকা সত্ত্বেও বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ এমন নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য নেই। যা হয়তো অভাব অনটনের এই দ্বীপে এসে মিলবে।তাই দারিদ্রতা ও রাজনৈতিক সংকট সব কিছুকে হার মানায় মাদাগাস্কারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং এই সৌন্দর্যের টানে অনেক পর্যটকই সেখানে ছুটে যান।
কখন যেতে হবে:
মাদাগাস্কার দেখার সর্বোত্তম সময় মে থেকে অক্টোবরে তখন তাপমাত্রা আনন্দদায়ক এবং বৃষ্টিপাতের সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকে। বর্ষার সময়,ঝড়, বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে নিরাপত্তা জনিত হুমকি হতে পারে।তাই এই সময় এড়িয়ে যাওয়া ভালো।
আকর্ষণীয় জায়গা:
১.আন্দাসিব ন্যাশনাল পার্ক
২.পার্ক Tsing-du-Bemaraha
৩.সেন্ট মেরি দ্বীপ
৪.মানাবাতে বৌবা'স গলি
৫.অম্বোহিমাঙ্গার রয়েল হিল
৬.তুমাশিন শহর
0 মন্তব্যসমূহ